মো:আলম খন্দকার: ভদ্রতার মুখোশ পরে দূর্রনীতির মহা উৎস।ভদ্রলোকের নাম গাজী সালাউদ্দীন তানভীর। এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব। রাখাল রাহার সাথে মিলে শুধু পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের খাত থেকেই তার বিরুদ্ধে ৪০০ কোটিরও বেশি টাকার দূর্নীতি করার অভিযোগ সামনে আসছে আজকে। এর আগেও নিজেকে সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন জেলার ডিসি নিয়োগ, বদলি বাণিজ্য ইত্যাদি করে সচিবালয়ে ধরা পড়েছিলেন।
কথা হচ্ছে এগুলো অনেক পুরনো আলাপ। তার এরকম কেলেঙ্কারির কথা আগেও আলোচনা হয়েছে। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম নিউজও করেছিলো। তারপরও কেউ তার কিচ্ছু ছিড়তে পারে নাই। কেন বলেন তো?
একটা লোক যারে কেউ চিনে না। অভ্যুত্থানের পরে সে এসে সচিবালয়ে গিয়ে ডিসি নিয়োগ কেলেঙ্কারি, রাখাল রাহার সাথে মিলে এতো টাকা দূর্নীতি কিভাবে করে? কাদের ব্যাকআপে করে?
আবার এই লোকটা এনসিপির গুরুত্বপূর্ণ পদও পায়। মাস্টরমান্ড, ইমামরা কি তাকে চিনতেন না? আপনাদের বিশ্বাস হয় তারা তাকে না চিনেই পদ দিয়েছে? যেখানে তার এসব কেলেঙ্কারি নিয়ে আগেও নিউজ হয়েছে!
উত্তর হচ্ছে —
চোর নিয়োগ করে চুরি করাই নিজেদের স্বার্থে; আবার সেই চোর ধরিও নিজেদেরই রাজনৈতিক স্বার্থে। এটাই নয়া রাজনৈতিক বন্দোবস্ত!
নিউজ ডেস্ক
হাতিয়া আব্দুল হাই ভূঁইয়া ল্যাংগুয়েজ ক্লাবের উদ্দ্যেগে ইংরেজি শেখার কার্যক্রম
সাগরে ভাসতে থাকা ১৪ জেলেসহ মাছধরা ট্রলার উদ্ধার
হাতিয়ায় মুয়াজ্জিন পেলেন রাজকীয় বিদায় সংবর্ধনা
গভীর রাতে হাসপাতালে স্বাস্থ্য পরীক্ষা করিয়ে বাসায় ফিরেছেন খালেদা জিয়া
উত্তরায় বিমান বিধ্বস্ত হতাহতের খবর জানা যায়নি
ভদ্রতার মুখোশ পরে দূর্নীতির মহা উৎস
মো:আলম খন্দকার: ভদ্রতার মুখোশ পরে দূর্রনীতির মহা উৎস।ভদ্রলোকের নাম গাজী সালাউদ্দীন তানভীর। এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব। রাখাল রাহার সাথে মিলে শুধু পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের খাত থেকেই তার বিরুদ্ধে ৪০০ কোটিরও বেশি টাকার দূর্নীতি করার অভিযোগ সামনে আসছে আজকে। এর আগেও নিজেকে সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন জেলার ডিসি নিয়োগ, বদলি বাণিজ্য ইত্যাদি করে সচিবালয়ে ধরা পড়েছিলেন।
কথা হচ্ছে এগুলো অনেক পুরনো আলাপ। তার এরকম কেলেঙ্কারির কথা আগেও আলোচনা হয়েছে। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম নিউজও করেছিলো। তারপরও কেউ তার কিচ্ছু ছিড়তে পারে নাই। কেন বলেন তো?
একটা লোক যারে কেউ চিনে না। অভ্যুত্থানের পরে সে এসে সচিবালয়ে গিয়ে ডিসি নিয়োগ কেলেঙ্কারি, রাখাল রাহার সাথে মিলে এতো টাকা দূর্নীতি কিভাবে করে? কাদের ব্যাকআপে করে?
আবার এই লোকটা এনসিপির গুরুত্বপূর্ণ পদও পায়। মাস্টরমান্ড, ইমামরা কি তাকে চিনতেন না? আপনাদের বিশ্বাস হয় তারা তাকে না চিনেই পদ দিয়েছে? যেখানে তার এসব কেলেঙ্কারি নিয়ে আগেও নিউজ হয়েছে!
উত্তর হচ্ছে —
চোর নিয়োগ করে চুরি করাই নিজেদের স্বার্থে; আবার সেই চোর ধরিও নিজেদেরই রাজনৈতিক স্বার্থে। এটাই নয়া রাজনৈতিক বন্দোবস্ত!
মন্তব্য করুন
শিরোনাম
জনকণ্ঠ দখলের অভিযোগ, মালিকপক্ষের বিরুদ্ধে মামলা
হাতিয়ায় ফেসবুক ও জিমেইল আইডি হ্যাক করে প্রতারণা করে আসতেছে এক যুবক !
দেশজুড়ে নাশকতার ছক আওয়ামী লীগের
নোয়াখালী বিচ্ছিন্ন দ্বীপ হাতিয়ার সাথে মূলভ’খন্ডের নৌ-যোগাযোগ বন্ধ
১২ ঘন্টার মধ্যে ছিনতাইকৃত ফোনসহ তিন ছিনতাইকারীকে গ্রেফতার করেছে ডিএমপি
হাতিয়া আব্দুল হাই ভূঁইয়া ল্যাংগুয়েজ ক্লাবের উদ্দ্যেগে ইংরেজি শেখার কার্যক্রম