মো:আলম খন্দকার: ভদ্রতার মুখোশ পরে দূর্রনীতির মহা উৎস।ভদ্রলোকের নাম গাজী সালাউদ্দীন তানভীর। এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব। রাখাল রাহার সাথে মিলে শুধু পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের খাত থেকেই তার বিরুদ্ধে ৪০০ কোটিরও বেশি টাকার দূর্নীতি করার অভিযোগ সামনে আসছে আজকে। এর আগেও নিজেকে সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন জেলার ডিসি নিয়োগ, বদলি বাণিজ্য ইত্যাদি করে সচিবালয়ে ধরা পড়েছিলেন।
কথা হচ্ছে এগুলো অনেক পুরনো আলাপ। তার এরকম কেলেঙ্কারির কথা আগেও আলোচনা হয়েছে। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম নিউজও করেছিলো। তারপরও কেউ তার কিচ্ছু ছিড়তে পারে নাই। কেন বলেন তো?
একটা লোক যারে কেউ চিনে না। অভ্যুত্থানের পরে সে এসে সচিবালয়ে গিয়ে ডিসি নিয়োগ কেলেঙ্কারি, রাখাল রাহার সাথে মিলে এতো টাকা দূর্নীতি কিভাবে করে? কাদের ব্যাকআপে করে?
আবার এই লোকটা এনসিপির গুরুত্বপূর্ণ পদও পায়। মাস্টরমান্ড, ইমামরা কি তাকে চিনতেন না? আপনাদের বিশ্বাস হয় তারা তাকে না চিনেই পদ দিয়েছে? যেখানে তার এসব কেলেঙ্কারি নিয়ে আগেও নিউজ হয়েছে!
উত্তর হচ্ছে —
চোর নিয়োগ করে চুরি করাই নিজেদের স্বার্থে; আবার সেই চোর ধরিও নিজেদেরই রাজনৈতিক স্বার্থে। এটাই নয়া রাজনৈতিক বন্দোবস্ত!
নিউজ ডেস্ক
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্তে বাংলাদেশিকে গুলি করে হত্যা
ফয়জুল করিমকে বরিশালের মেয়র ঘোষণার আবেদন খারিজ
৩৬ ঘণ্টার মধ্যে পাকিস্তান আক্রমণ করতে পারে ভারত’
ইরানের বন্দরে বিস্ফোরণে নিহতের সংখ্যা বেড়ে ৭০
অধ্যাপক এম এ মান্নানের ৩য় মৃত্যু বার্ষিকীতে ফাতেহা পাঠ, কবর জিয়ারত ও দোয়া অনুষ্ঠিত
ভদ্রতার মুখোশ পরে দূর্নীতির মহা উৎস
মো:আলম খন্দকার: ভদ্রতার মুখোশ পরে দূর্রনীতির মহা উৎস।ভদ্রলোকের নাম গাজী সালাউদ্দীন তানভীর। এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব। রাখাল রাহার সাথে মিলে শুধু পাঠ্যপুস্তক মুদ্রণের খাত থেকেই তার বিরুদ্ধে ৪০০ কোটিরও বেশি টাকার দূর্নীতি করার অভিযোগ সামনে আসছে আজকে। এর আগেও নিজেকে সমন্বয়ক পরিচয় দিয়ে বিভিন্ন জেলার ডিসি নিয়োগ, বদলি বাণিজ্য ইত্যাদি করে সচিবালয়ে ধরা পড়েছিলেন।
কথা হচ্ছে এগুলো অনেক পুরনো আলাপ। তার এরকম কেলেঙ্কারির কথা আগেও আলোচনা হয়েছে। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম নিউজও করেছিলো। তারপরও কেউ তার কিচ্ছু ছিড়তে পারে নাই। কেন বলেন তো?
একটা লোক যারে কেউ চিনে না। অভ্যুত্থানের পরে সে এসে সচিবালয়ে গিয়ে ডিসি নিয়োগ কেলেঙ্কারি, রাখাল রাহার সাথে মিলে এতো টাকা দূর্নীতি কিভাবে করে? কাদের ব্যাকআপে করে?
আবার এই লোকটা এনসিপির গুরুত্বপূর্ণ পদও পায়। মাস্টরমান্ড, ইমামরা কি তাকে চিনতেন না? আপনাদের বিশ্বাস হয় তারা তাকে না চিনেই পদ দিয়েছে? যেখানে তার এসব কেলেঙ্কারি নিয়ে আগেও নিউজ হয়েছে!
উত্তর হচ্ছে —
চোর নিয়োগ করে চুরি করাই নিজেদের স্বার্থে; আবার সেই চোর ধরিও নিজেদেরই রাজনৈতিক স্বার্থে। এটাই নয়া রাজনৈতিক বন্দোবস্ত!
মন্তব্য করুন
শিরোনাম
তরুণদের আরও বেশি রাজনীতিতে অংশগ্রহণের আহ্বান প্রধান উপদেষ্টার
দেশের পথে বেগম জিয়া
রাজবন্দীর জবানবন্দি নিয়ে বিভ্রান্তি
দেশে ফিরছেন খালেদা জিয়া,নিরাপত্তা ব্যবস্থাপনার জন্য কিছু নির্দেশনা
বাঁশখালীতে কিস্তির টাকা নিয়ে দ্বন্দ্ব গৃহবধূকে হত্যা
ব্রাহ্মণবাড়িয়া সীমান্তে বাংলাদেশিকে গুলি করে হত্যা